লেফটেন্যান্ট কমান্ডার আফজাল হোসেন বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কচ্ছপিয়ার পাহাড়ি এলাকায় মানব পাচারকারীদের আস্তানায় অভিযান চালানো হয়। সেখানে মালয়েশিয়া পাচারের উদ্দেশ্যে জিম্মি করে রাখা ১৭ জন নারী-পুরুষ ও শিশুকে উদ্ধার করা হয়েছে। এ সময় আলী আবদুল্লাহ নামের এক পাচারকারীকেও গ্রেপ্তার করা হয়। উদ্ধার করা লোকজনকে টেকনাফ মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
বাহারছড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন বলেন, সাগর–তীরবর্তী বাহারছড়া ইউনিয়নের কয়েকটি পয়েন্ট দিয়ে মানব পাচারকারীরা সিন্ডিকেট করে উখিয়া-টেকনাফের বিভিন্ন আশ্রয়শিবির থেকে রোহিঙ্গাদের নিয়ে আসেন। রোহিঙ্গাদের প্রলোভনে ফেলে মালয়েশিয়া পাঠানোর নামে পাহাড়ে আটকে রেখে মুক্তিপণ দাবি করা হয়। পুলিশ-র্যাব ও নৌবাহিনীর অভিযানে কেবল চলতি জানুয়ারি মাসেই প্রায় দেড় শতাধিক প্রতারণার শিকার লোকজনকে উদ্ধার করা হয়েছে।