
টি আই অশ্রু, পটুয়াখালী::
যোগ্যতার ভিত্তিতে কর্মসংস্থান একটি ন্যায় সংগত এবং দক্ষ সমাজ গঠনের জন্য অপরিহার্য।
এটি নিশ্চিত করে যে কর্মীরা তাদের দক্ষতা, যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতার জন্য ন্যায্য মূল্যায়ন পান।
যোগ্যতার ভিত্তিতে কর্মসংস্থান কর্মক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি করে, যা কর্মীদের দক্ষতা উন্নয়নে অনুপ্রাণিত করে। এটি সংস্থার উৎপাদনশীলতা বাড়াতে সাহায্য করে কারণ সঠিক ব্যক্তিকে সঠিক দায়িত্ব দেওয়া হয়।
এই পদ্ধতি বৈষম্য, পক্ষপাত বা অযোগ্য প্রার্থীদের নিয়োগের ঝুঁকি হ্রাস করে। এটি কর্মীদের মধ্যে ন্যায্যতার অনুভূতি তৈরি করে, যা কাজের প্রতি তাদের মনোযোগ এবং সৎভাবে দায়িত্ব পালনকে বাড়িয়ে তোলে।
যোগ্যতা ভিত্তিক কর্মসংস্থান একটি সমাজে আর্থিক স্থিতিশীলতা এবং সামগ্রিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
তদ্ব্যতীত, এটি বৈচিত্র্য এবং অন্তর্ভুক্তির পরিবেশ গড়ে তোলে যেখানে সবাই তাদের দক্ষতা অনুযায়ী সুযোগ পেতে পারে। মেধা ও পরিশ্রমের স্বীকৃতি কর্মক্ষেত্রে একটি ইতিবাচক সংস্কৃতি গড়ে তোলে।
তাই যোগ্যতার ভিত্তিতে কর্মসংস্থান শুধু একটি নীতিগত বিষয় নয়, বরং এটি একটি টেকশই উন্নয়নের পথ।
এস এম রেদোয়ানুল হাসান রায়হান।
বিভাগ :আল-কোরআন ইসলামিক স্টাডিস
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া।
Sharing is caring!