১৪ই ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৯শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ২৩শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি

সিলেটে ২১ নং ওয়ার্ড বিএনপি র সভাপতি সেকু ও মহানগর যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদকের আশ্রয়ে থাকা (ডজন খানেক মামলার পলাতক আসামি) কে এই যুবলীগ ক্যাডার সান্টু??

admin
প্রকাশিত নভেম্বর ২০, ২০২৪, ১১:০৪ অপরাহ্ণ
সিলেটে ২১ নং ওয়ার্ড বিএনপি র সভাপতি সেকু ও মহানগর যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদকের আশ্রয়ে থাকা (ডজন খানেক মামলার পলাতক আসামি) কে এই যুবলীগ ক্যাডার সান্টু??

Manual7 Ad Code

সিলেটে ২১ নং ওয়ার্ড বিএনপি র সভাপতি সেকু ও মহানগর যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদকের আশ্রয়ে থাকা (ডজন খানেক মামলার পলাতক আসামি) কে এই যুবলীগ ক্যাডার সান্টু??

Manual3 Ad Code

ক্রাইম রিপোর্ট :: জুলাই থেকে আগস্ট ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানে পট পরিবর্তন হয়ে আজকের এই বাংলাদেশ। ৫ ই আগস্টে শেখ হাসিনার পালিয়ে যাওয়ার পরে দৃশ্যপট বদলে যায়। আওয়ামী লীগের অনেক হেভিওয়েট নেতারাও পালিয়ে যান,দূর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত অনেকেই জেলেও আছেন। তাছাড়া বিএনপির কিছু প্রভাবশালী নেতাদের আশ্রয়ে থাকার কথাও শোনা যাচ্ছে। একসময়ের আওয়ামী মাফিয়া কিংবা অস্ত্রধারী যুবলীগ ক্যাডারদের পুনর্বাসন প্রক্রিয়া নাকি বিএনপি ও যুবদলের কতিপয় নেতাদের মাধ্যমেই হচ্ছে, এরকম অনেক খবর মাঝে মধ্যেই পাওয়া যায়। অনুসন্ধানে জানা যায় ২০২৩ সালের ১৩ নবেম্বর সেন্ট্রাল ছাত্রদলের মিছিল থেকে গ্রেফতার করা হয় ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রদল নেতা কামরুল হাসানকে। একপর্যায়ে এসআই সজিবকে দিয়ে গুলসান থানায় উপস্থিত হয়ে ধৃত কামরুল হাসানকে যুবলীগ ক্যাডার সেন্টু অমানুষিক নির্যাতন করান। জেল থেকে বের হয়ে কামরুল হাসান খুজতে থাকেন সেন্টুকে, অবশেষে ৫ ই আগস্টের পট পরিবর্তনের পরে আত্মগোপনে চলে যাওয়া সেন্টু সিলেটে এসে তার আস্তানা গেড়েছেন জানতে পেয়ে হাসান সিলেটে আসেন এবং উমেদুর রহমান উমেদ গ্রুপের কিছু লোকজনের সহযোগিতায় ২২ নং ওয়ার্ডের,ডি ব্লকের ২৪ নং রোডের একটি বাসা থেকে ২ জন মেয়ে সহ সেন্টুকে আটক করা হয়। পরে তাদের পীড়াপীড়িতে একপর্যায়ে হাসান নিজের সম্মান নিয়ে সেন্টুকে রেখে ঢাকায় চলে যান। এরপর থেকে ২১ নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি সেকু ও মহানগর যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক উমেদুর রহমান উমেদ সহ অনেকে মোবাইলে থ্রেট করেন এবং সেন্টু তাদের নিজের লোক বলে দাবি করেন। আর মূলতঃ সেই থেকে সিলেটের উপশহর এলাকায় তুমুল আলোচনা চলছে। তার নাম সেন্টু রহমান, দেশের বাড়ি শরিয়ত পুর। থাকতেন রাজধানীর শেরেবাংলা নগর এলাকায়। রাজধানীর ঐ এলাকায় একসময় যুবলীগের ত্রাসের রাজত্ব ছিলো তার। আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানকের আস্থাভাজন হওয়ায় পুরো বাংলাদেশে তার ছিলো একক আদিপত্য। তাছাড়া জুলাইয়ে ছাত্র জনতার আন্দোলনে সেন্টুর নেতৃত্বে ছাত্রদের উপর হামলা করা হয়েছে বলেও জানান অনেকে। দীর্ঘ দিন ধরে সিলেটে নিজেকে একজন কন্ডাকটর হিসেবে পরিচয় দিয়ে বসবাস করে আসছেন তিনি। ডজনখানেক মামলার পলাতক আসামি ও সশস্ত্র যুবলীগ ক্যাডার সান্টু রহমান এখন সিলেট উপশহরে গা ঢাকা দিয়ে ও নিজ পরিচয় গোপন করে, স্থানীয় ওয়ার্ড বিএনপি ও মহানগর যুবদলের ক্যাডারদের আশ্রয়ে বিন্দাস হয়ে জীবন যাপন করছে।মুখোশধারী যুবলীগক্যাডার,টেন্ডারবাজ,নারীলোভী,
কন্টাকটার, মোঃ সান্টু রহমান,সাধারণ সম্পাদক ২৮ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ,ঢাকা মহানগর, শেরেবাংলা নগর থানার অস্রধারী যুবলীগ ক্যাডার।

Manual6 Ad Code

Sharing is caring!

Manual1 Ad Code
Manual5 Ad Code