১৩ই ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৮শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ২২শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৭ হিজরি

এমবিবিএস-বিডিএস ভর্তি পরীক্ষায় বসলেন ১ লাখ ২২৬৩২ শিক্ষার্থী

admin
প্রকাশিত ডিসেম্বর ১২, ২০২৫, ০৩:৩০ অপরাহ্ণ
এমবিবিএস-বিডিএস ভর্তি পরীক্ষায় বসলেন ১ লাখ ২২৬৩২ শিক্ষার্থী

Manual2 Ad Code

স্বপ্না শিমু স্টাফ রিপোর্টার

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে এমবিবিএস ও বিডিএস কোর্সের ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয়েছে। দেশের ১৭টি কেন্দ্র ও ৪৯টি ভেন্যুতে এ পরীক্ষা নেয়া হচ্ছে। দেশের ১৭টি কেন্দ্র ও ৪৯টি ভেন্যুতে চলছে এমবিবিএস-বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা। ফাইল ছবি দেশের ১৭টি কেন্দ্র ও ৪৯টি ভেন্যুতে চলছে এমবিবিএস-বিডিএস ভর্তি পরীক্ষা।

Manual2 Ad Code

শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় এ পরীক্ষা শুরু হয়। পরীক্ষার সময় গত বছরের তুলনায় ১৫ মিনিট বাড়িয়ে এক ঘণ্টা ১৫ মিনিট করা হয়েছে।

সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল ও ডেন্টাল ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নির্দেশনা অনুযায়ী, ভর্তি পরীক্ষার্থীদের সকাল ৮টা থেকে সাড়ে ৯টার মধ্যে পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রবেশ করার নির্দেশনা ছিল। এরপর কেন্দ্রের প্রবেশপথ বন্ধ হয়ে যায়।

Manual4 Ad Code

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে সরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে মোট আসন সংখ্যা ৫ হাজার ৬৪৫টি।

Manual1 Ad Code

এর মধ্যে এমবিবিএস ৫ হাজার ১০০ এবং বিডিএস ৫৪৫টি। বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলোতে আসন সংখ্যা ৭ হাজার ৪০৬টি। এরমধ্যে এমবিবিএস ৬ হাজার ১টি এবং বিডিএস এক হাজার ৪০৫টি। অর্থাৎ, সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজ মিলিয়ে মোট আসন ১৩ হাজার ৫১টি, যার মধ্যে এমবিবিএস কোর্সে ১১ হাজার ১০১ এবং বিডিএস কোর্স এক ৯৫০টি আসন।

এদিকে ১৩ হাজার ৫১টি আসনের বিপরীতে এমবিবিএস ও বিডিএস কোর্সে ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে আবেদন করেছেন ১ লাখ ২২ হাজার ৬৩২ জন। সেই হিসাবে আসনপ্রতি লড়বেন ৯ জন (৯ দশমিক ৪০ জন) ভর্তিচ্ছু। এছাড়া আবেদনকারীদের মধ্যে ছাত্র ৪৯ হাজার ২৮ জন এবং ছাত্রী ৭৩ হাজার ৬০৪ জন।

চলতি বছর লিখিত ভর্তি পরীক্ষায় ১০০টি এমসিকিউ প্রশ্নের (এইচএসসি বা সমমানের সিলেবাস অনুযায়ী) প্রতিটি ১ নম্বর করে মোট ১০০ (একশত) নম্বরের বিষয়ভিত্তিক বিভাজন হলো যথাক্রমে- জীববিজ্ঞান ৩০, রসায়ন ২৫, পদার্থবিজ্ঞান ১৫, ইংরেজি ১৫ এবং সাধারণ জ্ঞান, প্রবণতা ও মানবিক গুণাবলি মূল্যায়নে ১৫ নম্বরের প্রশ্ন থাকবে।

Manual3 Ad Code

পাস নম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে ৪০ নম্বর। লিখিত ভর্তি পরীক্ষায় প্রতিটি ভুল উত্তর প্রদানের জন্য শূন্য দশমিক ২৫ নম্বর কাটা হবে। মেধাতালিকা নির্ধারণ যেভাবে: এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার জিপিএ মিলিয়ে মোট ১০০ নম্বর নির্ধারণ করা হবে।

(ক) এসএসসির জিপিএর-৮ গুণ = ৪০।

(খ) এইচএসসির জিপিএর ১২ গুণ = ৬০।

লিখিত পরীক্ষার প্রাপ্ত নম্বরের সঙ্গে এই দুইয়ের যোগফলেই মেধাতালিকা চূড়ান্ত হবে।

২০২৪ সালের পরীক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে মোট নম্বর থেকে ৩ নম্বর এবং গত শিক্ষাবর্ষে কোনো সরকারি মেডিকেল বা ডেন্টাল কলেজে ভর্তি থাকা প্রার্থীর ক্ষেত্রে ৫ নম্বর কেটে মেধাতালিকা করা হবে।

Sharing is caring!

Manual1 Ad Code
Manual3 Ad Code