
সিলেট প্রতিনিধি :: সম্প্রতি একাধিক পত্র-পত্রিকায় সংবাদের পর জাফলং নদী থেকে অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলন কিছুদিন বন্ধ ছিলো। এ সময় ছবির তিন গডফাদারকে থানায় ডেকে নিয়েছিলেন ওসি। কি বা মন্ত্র শিখিয়ে দিলেন ওসি নজরুল ইসলাম। গত দুদিন থেকে আবার ডামাডোল পিঠিয়ে শুরু হয়েছে অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলন। প্রতি রাতে হাজারো নৌকা প্রবেশ করছে জাফলং বল্লাঘাটসহ আশেপাশে।
ইতিপূর্বে এরা বালু ফুট প্রতি ২ টাকা করে নিলেও, এখন প্রতিফুট বালুতে নিচ্ছে ৩ টাকা করে। বালুর ফুটে বাড়িয়ে দিয়েছে ১ টাকা। জাফলং এলাকায় সন্ধ্যার পর ব্রিজ থেকে এমন দৃশ্য দেখে মনে হলো জাফলং এলাকার কোন মা বাপ নেই। জাফলং নয়াবস্তির আলীম উদ্দিন, বেকারির সেলসম্যান ইমরান হোসেন সুমন উরফে জামাই সুমন, বিশ্বনাথের ফয়জুল।
জামাই সুমন এর আগে বক্তব্য দিয়ে বলে ছিলো, তিনি এই সবে জড়িত নয়। আজ জানলাম তিনিই নাটের গুরু।
এরা নাকি বিনা কাগজে জাফলং এলাকাটি ইজারা নিয়েছে স্থানীয় প্রশাসনের কাছ থেকে।
জাফলং বাজারের লোকজন অনেকে বললেন, এরা স্থানীয় মন্ত্রীর লোক। সেই পরিচয় দিয়ে করছে অবৈধ বালু উত্তোলন আর বখরাবাজী। পুলিশ প্রশাসনে এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিবেনা কোন দিন।
একমাত্র দুদক যদি এদের ব্যাংক হিসাব তলব করে তাহলে কয়েক শত কোটি টাকার হিসাব পাবে।
Sharing is caring!