মোঃ ইকবাল মোরশেদ, স্টাফ রিপোর্টার।
চট্টগ্রামে যে হিন্দু বিবাহিত মেয়েটি মারা গেছে তার স্বামী নাকি মেরিন ইন্জিনিয়ার। ২ লাখের উপরে বেতন। এখন এলাকার সাধারণ মানুষের প্রশ্ন এর পরেও কেন তার স্ত্রীর পার্লারে চাকরি করা?
জানা যায় তার পরিবারের মারফতে দুরসম্পর্কের কিছু আত্মীয়ের কাছ হতে খবর পেলাম মেয়ের পরিবার মেয়ের স্বামীকে বাঁচানোর সব চেষ্টাই করছে। স্ত্রীর উচাকাঙ্খা, স্বামীর বিরাগভাজনের স্বীকার ছিলেন।
মেয়ের পরিবারের যতটা শুনলাম স্বামীর প্রতি কোন অভিমানই নেই আর মৃত্যুটাও রহস্য জনক আল্লাহ এলাকার কিছু মানুষ আলোচনা করছে এতে মনে হয় তৃতীয় কোন ব্যক্তির ব্ল্যাকমেলিং এর শিকার হয়েছেন হয়তো কিন্তু তা এখনো কিছু বোঝা যাচ্ছে না।
আর মেয়েটার ফাঁসিতে মৃত্যু হলেও পা নিচে লাগানো কেন? জিহ্বা বের হয়নি বা ফাঁসির মৃত্যুর অন্য কোন নমুনা পাওয়া যায়নি?।
আর পার্লারের মালিক হিন্দুদের বিশ্বাস করেন অনেক মেয়ে কর্মচারী আছে আর এই হিন্দু মহিলাটিই পুরো পার্লারের ম্যানেজার। সব কেমন যেনো ধোয়াসা।
যদি স্বামীর সাথে মনোমালিন্য করে মরতা তাহলে সে বাসায় মরতো তার চাকরির স্থান পার্লারে কেন মরবে। তার চিরকুটও নাকি পাওয়া গেছে ওটা কি তার লেখা? অনেক কিছুই সন্দেহজনক রহস্য ময়।
তৃতীয় কোন ব্যক্তির দ্বারা এই হত্যাকান্ড হবার সম্ভাবনা তা কিছুতে উড়িয়ে দেয়া যায় না। বিবাহবর্হির্ভুত পরক্রিয়ার ব্ল্যাকমেলিং এর স্বীকার হবার সম্ভাবনাও আছে হয়তো। পরিশেষে জানা গেল স্থানীয় লোকজন এটা কিছুতে মেনে নিতে পারছে না ওরা সন্দেহ করছে এখানে অন্য কোন ঘটনা থাকতে পারে যা তদন্ত করলে বের হয়ে আসবে।
তাই স্থানীয় লোকজনও এলাকাবাসী আশা করছে পুলিশ প্রশাসন তদন্ত করে অতি দ্রুত রহস্য উদঘাটন করবে।